Sunday, December 31, 2017

আলু পুরি

আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো কি ভাবে আলু পুরি ভানাতে হয়।

বেশি কথা না বাড়িয়ে চলুন আসল আলোচনায় চলে যাই।
শুরুতে আমরা ২কাপ ময়দা নিবো এবং ময়দার মধ্যে ১ টেবিল চামুচ তেল এবং পরিমাণ মতো লবণ দিয়ে সামান্য সামান্য পানি দিয়ে ময়দার খামির ভানাবো।ময়দার খামির ভানানো হয়ে গেলে এটাকে ২০-২৫ মিনিট ঢেকে রাখবো।
পুরির জন্য ময়দার খামির

এর পরে আমরা ২টি আলু সিদ্ধ করে নিবো এবং ২-৩টি শুকনা মরিচ ভেজে গুড়া করে নিবো।কিছু ধনিয়া পাতা কুচি করে নিবো,সাথে মাঝারি সাইজের একটা পেঁয়াজ কুচি করে নিবো।এখন পরিমাণ মতো লবণ দিয়ে সব গুলা মসলা আলুর মধ্যে ভালো করে মলে নিবো।যেমন করে আলূর ভর্তা ভানায় ঠিক তেমন করে মলে নিবেন।
পুরির জন্য আলু

এখন ময়দার খামিরকে ছোট ছোট করে গোল্লা করে নিবো।তার পরে হাত দিয়ে গোল্লাটাকে চার দিক টেনে একটু বড় করে তার মধ্যে আলু ডুকিয়ে গোল্লার চার দিকে বন্ধ করে দিবো।তার পরে গোল্লাটাকে আস্তে আস্তে করে বেলে নিবো।জোড়ে চাপ দিয়ে বেলবেননা।জোড়ে চাপ দিয়ে বেললে বিতর থেকে আলু বের হয়ে গেলে পুরি পুলবেনা।
এর পরে কড়াইর মধ্যে তেল দিয়ে পুরি ভেজে নিন।
আলু পুরি


১) ২ কাপ ময়দা
২) ১ টেবিল চামুচ তেল
৩) ২ টি আলু
৪) ২-৩ টি শুকনা মরিচ
৫) মাঝারি সাইজের ১ টি পেঁয়াজ
৬) পরিমাণ মতো লবণ

Thursday, December 28, 2017

ডাল পুরি

খুব সহজে ঘরে বসে হোটেলের মতো করে পুরি বানাতে পারবেন
নিছে পুরি বানানোর বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
প্রথমে ১ কাপ মুসরির ডাল ভালো করে দুয়ে নিবেন।এর পরে পানি জেড়ে কড়াইয়ের মাজে রাখবেন।এখন পেঁইয়াজ কুচি,রাসুন বাট,লবণ এবং হলুদের গুড়া গুলো দিয়ে দিবেন।এখন ২ কাপ মরিমাণে পানি দিয়ে ডাল ভালো করে সিদ্ধ করে নিবেন।ডাল চামুচ দিয়ে ভালো করে গুড়া করে নিবেন,যেমন করে ডাল রান্না করে ঠিক তেমন করে গুড়া করে নিবেন।পানি যতক্ষন না শুকায় ততোক্ষন নাড়তে থাকবেন।খেয়াল রাখবেন ডাল যাতে কড়াইয়ের মাজে লেগে না যায়।পানি শুকিয়ে গেলে এবং ডাল যাতে হাল্কা শুকনা হয় তখন নামিয়ে নিন।
পুরির জন্য ডাল ভাজা

এখন ২ কাপ ময়দা নিন।ময়দার মাজে ২ টেবিল চামুচ মরিমানে তেল এবং পরিমান মতো লবণ দিয়ে ভাল করে মিক্স করে নিন।এর পরে ময়দার মাজে ঠান্ডা পানি দিয়ে ময়দার খামির বানিয়ে নিন।খেয়েল রাখবেন আস্তে আস্তে পানি দিতে হবে,বেশি দিলে আবার ময়দার খামির নরম হইয়ে যাবে।ঠিক ঘরে যেমন করে রুটি বানায় তেমন করে খামির করে নিবেন। ১৫-২০ মিনিট খামির টা ঢেকে রেখ দিবেন।২ কাপ ময়দা দিয়ে ইচ্ছে করলে আপনি ২০-২৫ টা পুরি বানাতে পারবেন।এখন কয়টা বানাবেন সেটা আপনার ইচ্ছার উপর নির্বর করছে।এখন তাহলে শুরু করা যায় ফাইনাল কাজ।
ডাল পুরির গোল্লা

প্রথমে ময়দার খামির কে চোট চোট করে গোল্লা করে নিবেন।এর পরে একটা গোল্লা হাত দিয়ে টেনে টেনে একটু গোল করে হাল্কা বড় করে নিন।এখন মাজে কিছু ডাল দিয়ে ভালো করে চারদিকের মুখ বন্ধ করে দিন।যেমন করে সিঙ্গারা বানায় ঠিক তেমন করে। এখন একটা গোল্লা বেলন দিয়ে হাল্কা চাপে বেলতে থাকেন।জোড়ে চাপ দিলে বিতরের ডাল বের হয়ে গেলে কিন্তু পুরি ফুলবেনা।এখন কাজ হলো পুরি ভাজা।কড়াইয়ের মাজে বেশি করে তেল নিবেন এবং খেয়াল রাখবেন যেনো তেল ভালো করে গরম হয়।
ডাল পুরি


পুরির উপকরণঃ
১) ডাল ১ কাপ
২) পেয়াজ মাজারি সাইজের ১টি কুচি করে নিবেন
৩) পরিমান মতো লবন
৪) রসুন বাটা ১ চা চামুচ
৫) সামান্য পরিমাণ হলুদের গুড়া
৬) পানি ২ কাপ পরিমাণ
৭) সামান্য কিছু শুকনা মরিচের গুড়া
৮) জিড়ার গুড়া ১ চ চামুচ
৯) সামান্য কিছু ধনিয়া পাতা
১০) ২ কাপ ময়দা
১১) পরিমান মতো লবণ

১২) তেল ২ টেবিল চামুচ

Monday, December 18, 2017

আলু পরোটা বানানো শিখুন

আমাদের এই সাইট শুধু মাত্র তাদের জন্য,যারা রান্না কে খুব বেশি কঠিন মনে করেন।আমাদের এই রান্না বিষয়ক সাইটে আপনাদের জন্য খুব সহজ এবং সংক্ষিপ্ত ভাবে বিভিন্ন রান্নার উপর আলোচনা করেছি। আজকে আপনাদের সাথে সেয়ার করবো কি ভাবে ঘড়ে বসে মজাদার আলু পরোটা বানাবেন।বেশি কথা না বলে চলুন চলে যাই আমাদের মূল কাজে।
আলু পরোটার জন্য আলু এবং মশলা
প্রথমে দুইটা মাঝারি সাইজের আলু সিদ্ধ করে নিবেন।এর পরে সামান্য কিছু পেয়াজ কুছি তেলের মধ্যে ভেজে নিবেন।এর পরে পেয়াজ বাঝা গুলা হাত দিয়ে গুড়া করে রেখে দিন।পরে ৩ কাপ আটা এবং ১ চা চামছ লবন, ১ টেবিল চামছের একটু বেশি সয়াবিন তেল নিয়ে ময়দায় ভালো করে মেখে নিবেন।এবার অল্প অল্প পানি(ঠান্ডা পানি) দিয়ে ময়দাটাকে ভালো করে মলে নিবেন। ময়দার খামির যাতে বেশি নরম না হয় সে দিকে খেয়াল রাখবেন।এবার ১০-১৫ মিনিট ঢেকে রাখেন।
আলু পরোটার জন্য ময়দার খামির
এবার সিদ্ধ আলুর খোসা ছাড়িয়ে নিন।এখন সামান্য কিছু কাচা মরিচ কুছি, হাল্কা কিছু সুকনা মরিচ গুড়া,এক চিমটি টেষ্টি সল্ট,হাল্কা কিছু জিরার গুড়া এবং হাল্কা কিছু গরম মসলা এবং সামান্য কিছু দনিয়া পাতা কুছি নিয়ে নিবেন।
এবার আলু গুলাকে ভালো করে মলে নিবেন।মলার পরে আলুর সাথে সব মসলা ভালো করে মেখে নিন।পরিমান মতো লবন দিয়ে দিবেন।খেয়াল রাখবেন আগে যেহেতু ময়দার সাথে লবন দিয়েছেন তাই এখন লবন দিতে হিসেব করে দিবেন।
আলু পরোটার বিতরের অংশ

এবার ময়াদার খামিরটা দিয়ে যেই কয়টা পরটা বানাবেন সেই হিসেব মতে ভাগ করে কয়েকটা গোল্লা বানিয়ে নিন।এর পরে একটা গোল্লাকে বেলন দিয়ে সামান্য চেপ্টা করে তার মধ্যে কিছু আলু ডুকিয়ে চার দিক ভালো করে টিপে মুখ বন্ধ করে দিবেন।দোকানে সিঙ্গারা যেমন করে বানায় সেই ভাবে।এখন টেবিলের উপর বা পিড়ার উপর রেখে হাল্কা হাল্কা করে বেলন দিয়ে পরোটার মতো বেলে নিন।বেশি জোড়ে চাপ দিবেন না।জোড়ে চাপ দিলে আবার বিতরের আলু বের হয়ে যাবে।এর পরে তাওয়াতে তেল দিয়ে স্বাভাবিক পরোটা যেভাবে বানায় সেই ভাবে বেঝে নিন।
আলু পরোটা তৈরি

এই হলো আলু পরোটার সেসিপি।

আরো নতুন নতুন রান্না বিষয়ক রেসিপি জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। 

Friday, December 8, 2017

পরোটা বানানো একদম সহজ

পরোটা ভানানো একদম সোজা।আমরা অনেকেই হোটেলে পরোটা খাই কিন্তু জানিন কি ভাবে পরোটা বানায়।এখন আমি বলবো কি ভাবে বাসায় অতি সহজে আপনারা হোটেলের থেকেও মজাদার এবং স্বস্থ্যকর পরিবেশে পরোটা বানাবেন।কারণ আর যাই বলিনা কেন,হোটেলের পরিবেশ কখনোই ভালো হয়না।যদি বাসায় আপনারা ৪জন লোক থাকেন তাহলে কম করে হলেও প্রতি জনের দুইটা করে পরোটা লাগবে।তাই ২কাপ ময়দা নিবেন ১টা ভলের মধ্যে এবং চায়ের চামছে করে আধা চামছ লবণ দিবেন(পরিমান মতো)। এবং ২ চা চামছ চিনি দিয়ে খুব ভালো করে মিশিয়ে নিবেন।

পরোটার জন্য খামির

এখন দিবেন দুই টেবিল চামছ তেল ময়দার মাঝে দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিবেন।সরিষার তেলও ব্যাবহার করতে পারেন আবার সয়াবিন তেলও ব্যাবহার করতে পারেন।এর পরে অল্প অল্প পানি দিয়ে ময়দাকে ভালো করে মলে নিবেন।এক সাথে সব পানি দিলে আবার বেশি নরম হয়ে যাওয়ার ভয় আছে।তবে সামান্য যেন নরম হয় যাতে পরোটা বেলার সময় কষ্ট না হয় এবং ভাঝার পরে নরম থাকে।শক্ত থাকলে ভাঝার পরেও শক্ত থাকবে।
খুব ভালো করে মলার পরে ময়দার খামির ১০ মিনিট রেখে দেন।খামির বলাতে আবার হয়তো আপনারা অনেকেই নাও বুঝতে পারেন,ময়দা মলার পরে যে একটা চাকা বলের মতো হয় সেটাকে আমাদের গ্রামের ভাষায় খামির বলে।এর পরে দেখবেন খামিরে হাত দিলে আর হাতের সাথে লেগে উঠে আসতেছেনা।
এখন পরোটার খামিরটাকে ২০-২৫ মিনিট কোন কিছু দিয়ে ঢেকে রাখুন কিন্তু তার আগে হাল্কা একটু তেল মাখিয়ে নিবেন খামিরের উপরে যাতে উপরের অংশটা ড্রাই না হয়ে যায়।
এর পরে যতো গুলা পরোটা বানাতে চান তেমন করে গোল্লা বানিয়ে নিন।তবে ২ কাপ ময়দা দিয়ে ৮টা পরোটা বানালে ভালো হয় বাকিটা আপনাদের ইচ্ছের উপর।

পরোটা বেলা

এখন একটা গোল্লাকে পিড়ার বা টেবিলের উপরে রেখে আগে হাল্কা ময়দা চার দিকে ছিটিয়ে নিবেন।এর পরে ভালো করে বেলে নিবেন।
আগে তাওয়াটাকে ভালো করে গরম করে নিবেন এর পরে হাল্কা তেল দিয়ে তাওয়ায় পরোটা ছেড়ে দিন।

এই হলো আমাদের মজার পরোটা


বাকি টা আর আপনাদেরকে বলে দিতে হবেনা।বাকিটা আপনারা নিজেই জানেন।
আরো মজার মজার রেসিপি পেতে আমাদের লিংক গুলোতে ভিজিট করুন।

সুস্বাধু গরুর মাংস রান্না

Sunday, December 3, 2017

সুস্বাধু গরু মাংস রান্না


আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো গরুর মাংস কি ভাবে রান্না করা যায় সেই বিষয়ে।আমার কাছে মনে হয় রান্নার মধ্যে সব চেয়ে সহজ রান্না হলো গরুর মাংস রান্না করা।এটা যেই ভাবে ই রান্না করেননা কেন খাওয়ার উপযোগি হবে।তবে তার মাঝেও কথা আছে।যেমন লবণ,মরিচ,মশলা যদি পরিমান মতো দিতে না পারেন তাহলে কিন্তু খবর আছে।সাধের মাংস তখন অরুচির কারন হবে। তাই আপনাদেরকে খুব সহজ করে বুঝিয়ে দিচ্ছি কি ভাবে অতি সহজে গরুর মাংস রান্না করবেন।এখন যেই ভাবে আলোচনা করবো তা হলো গরুর মাংস রান্নার সব থেকে সহজ উপায়।প্রথমে ভালো করে মাংস গুলো পানি দিয়ে দুয়ে নিবেন এবং ভালো ভাবে পরিস্কার করে নিবেন।মাংস খুব বেশি চিবে পানি শরানোর দরকার নাই।হাল্কা চিবে অন্য একটা পরিস্কার পাত্রের মাঝে রাখবেন।মাংসের গায়ে গায়ে পানি থাকলে ভালো কারন রান্নার সময় আমরা পানি ব্যাবহার করবো না।

গরুর মাংস রান্না খুব সহজ

 এই খানে আমি প্রাথমিক ভাবে এক কেজি মাংস কি ভাবে রান্না করবেন সেই আলোচনা করবো।পরে আপনারা ইচ্ছা করলে এক কেজি মাংসে যা যা লাগে তার হিসেব করে যতো কেজি মাংস রান্না করবেন ঐ অনুপাতে তৈল,মশলা এবং অন্যন যা আলোচনা করবো তা ব্যাবহার করবেন।
এক কেজি মাংসে এবার মশলা দেয়ার পালা,
১)সর্ব প্রথম মাংসে ৬০-৭০ গ্রাম সয়াবিন তৈল দিবেন।তৈল দিয়ে ভালো করে মাংস হাত দিয়ে নাড়াছাড়া করে মিশিয়ে দিবেন এবং সাথে পরিমাণ মতো লবণ দিয়ে নিবেন
২)এবার ৫০গ্রাম রসুন ভাটা আর ৫০গ্রাম আদা ভাটা ভালো করে মিশিয়ে নিবেন।রসুন আর আদা ভাটা মাংসের স্বাদ ভাড়িয়ে দেয়।
৩)৪-৫টা তেজ পাতা,১০-১৫টা এলাছ,৮-১০টা লং এবং কয়েকটা কাচা মরিচ (যদি জ্বাল বেশি খান তাহলে ভাড়িয়ে দিবেন)।
৪)এবার ২০গ্রাম মিক্স মাংসের মশলা দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিবেন।

গরুর মাংস রান্না খুব সহজ

এবার চুলায় বসিয়ে দেন,হাল্কা আগুন ভাড়িয়ে দিয়ে ডাকনা লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট পরে নেড়ে দিবেন।মাংস একটু বেশি করে জ্বাল দিলে টেস্ট ভালো হয়।আবার দেইখেন বেশি রাখতে গিয়ে জ্বালিয়ে পেলবেন্না যেনো।শেষের দিকে একটু ঘনঘন নাড়তে হবে এবং লবণ চেক করে দেখে নিবেন।যখন দেখবেন মাংস আর ঝোল মাখা মাখা হয়েছে তখন ইচ্ছে হলে নামিয়ে পেলতে পারেন যদি মাংস সিদ্ধ হয় আর যদি না হয় তাহলে সামান্য কিছু পানি দিয়ে আরো কিছুক্ষন জ্বাল দিবেন।

গরুর মাংস রান্না খুব সহজ


এই হলো একেবারে সহজে সুস্বাধু গরু মাংস রান্না।আশা করি আপনাদের বুঝতে কোন সমস্যা হবেনা যদি হয়ে থাকে তাহলে কমেন্টস করে জানাতে পারেন।
রান্না বিষয়ক আলোচনার জন্য এখানে ক্লিক করেন
ডাল পুরি     গরুর তেহারী    আলু পুরি
আলু পরোটা বানানো শিখুন
পরোটা বানানো একদম সহজ

Friday, December 1, 2017

রান্না বিষয় আলোচনা

আমাদের সমাজে পুরুষরা রান্নাবান্না থেকে একটু দূরেই থাকে।আর ঘরের সকল রান্নার কাজ মহিলারাই করে থাকে বলে রান্না নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামায়না।তাই কি ভাবে কি রান্না করা হয় তা অনেকেই আমরা যানিনা।অনেক সময় বাড়ির মহিলারা কোথাও বেড়াতে গেলে খাওয়া নিয়ে অনেক ঝামেলায় পড়তে হয়।তাই বাধ্য হয়ে হোটেলে খেতে হয়।আর হোটেলের খাবার আমাদের শরিলের যে কি ক্ষতি করে তা কমবেশি আমরা সকলেই যানি।

পুরুষের রান্নার সহজ সমাধান


আর যারা ছাত্র,ব্যাচলর,চাকরিজীবি এবং প্রবাসি,তাদের তো নিজেদের রান্না করে খেতে হয়।আর রান্না যদি না যানা থাকে তাহলে কেমন সমস্যার মূখমুখি হতে হয়,যারা এই সমস্যায় পড়েছে শুধু মাত্র তারাই যানে।
ধরুন আপনার এখন কলিজা ভুনা বা গরুর মাংস রান্না খেতে ইচ্ছে করছে বা আপনি খুব ঘরম থেকে আসলেন বাসায়,এখন আপনার ইচ্ছে করছে এক গ্লাস লেবুর শরবত খাবে্‌ কিন্তু কি ভাবে তৈরি করতে হয় তা আপনি যানেন না।তাই আপনাদের বলছি।আমার এই সাইট বিজিট করে দেখুন। আমি যে ভাবে বলেছি সেই ভাবে যদি করতে পারেন তাহলে খাওয়ার বিষয়ে এতো বেশি চিন্তা করতে হবেনা।খুব সহজেই ঘরে আপনার খাওয়ার ব্যবস্থা আপনি নিজেই করতে পারবেন।

পুরুষের রান্নার সহজ সমাধান

আমার এই টিপস শুধু মাত্র যে পুরুষদের জন্য তা কিন্তু না, মহিলারাও এই ভাবে করতে পারেন।যারা আগে কখনো রান্না করেনি আর যদিও টুকিটাকি রান্না করতে পারে কিন্তু অদিকাংস রান্নার উপায় সম্বন্ধে তারা যানে না।আমি আমার এই সাইটে আপনাদের জন্য অনেক সহজ করে বিভিন্ন উপকরন বা কি ভাবে কি রান্না করতে হয় এবং খুব সহজে যাতে আপনারা মজার মজার এবং নতুন নতুন সব রান্নার সহজ সমাধান পেতে পারেন সেই ভাবে আলোচনা করবো ইনশাল্লা।

পুরুষের রান্নার সহজ সমাধান

ওহে,এখানে আপনাদের কে আরো একটা কথা বলা হয়নি।রান্নার সাথে সাথে এই সাইটে গ্রামের ভিবিন্ন সুস্বাদু পি্ঠা তৈরি কি ভাবে করে সে ব্যাপারেও আলোচনা করবো।

পুরুষের পিঠা বানানোর সহজ উপায়

আর ইচ্ছা করলে মেয়েরাও এই রান্নার এবং পিঠা বানানোর উপকরণ মেনে চলতে পারেন এবং আপনার রান্নার এবং পিঠা বানানোর উন্নতি ঘটাতে পারেন।